প্রশ্নের মান - ১/২
১। বঙ্কিমচন্দ্রের " চন্দ্রশেখর " উপন্যাসটি কত সালে প্রকাশিত ? কোন পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় ?
উত্তর:- " চন্দ্রশেখর উপন্যাসটি প্রকাশিত হয় ১৮৭৫ খ্রিষ্টাব্দে । প্রথম প্রকাশিত হয় বঙ্গদর্শন পত্রিকায় ।
২। কোন সময় কালের পেক্ষাপটে চন্দ্রশেখর উপন্যাসটি রচিত ?
উত্তর:- নবাবী আমলের শেষ ভাগে মীরকাসেমের সময় কালে ইংরেজ আধিপত্যজনিত রাজনৈতিক অস্থিরতার পেক্ষাপটে " চন্দ্রশেখর " উপন্যাসটি রচিত ।
৩। " চন্দ্রশেখর " উপন্যাসে কোন নবাবের উপস্থিতি রয়েছে ? তিনি কোথাকার প্রসাদে বসতি করতেন ?
উত্তর:- " চন্দ্রশেখর " উপন্যাসে নবাব মীরকাসেম চরিত্রের উপস্থিতি রয়েছে । তিনি মুঞ্জের প্রসাদে বসবাস করতেন ।
৪। মীরকাসেম খাঁর বেগমের প্রকৃত নাম কি ? নবাব তাকে কী বলে সম্বোধন করতেন ? প্রজারাই বা তাকে কী বলে সম্বোধন করতো ?
উত্তর:- মীরকাসেম খাঁর বেগমের প্রকৃত নাম দৌলতউন্নেসা । নবাব তাকে সংক্ষেপে দলনী বেগম বা দলনীবিবি বলতেন । প্রজারা ও বলত দলনী বেগম ।
৫। " তোমাকে যেমন ভালোবাসি , আমি কখন স্ত্রী জাতিকে এরূপ ভালোবাসি নাই " কে কাকে বলেছে ?
উত্তর:- " তোমাকে যেমন ভালোবাসি " কথাটা মিরকাসিম বলেছেন দলনী বেগম কে ।
৬। " যাহা দেখিলাম তাহা অত্যন্ত বিস্ময়কর । তুমি শুনিও না ।" কে কাকে একথা বলেছে ? সে কি দেখে বিস্মিত হয়েছে ?
উত্তর:- " যাহা দেখিলাম তাহা অত্যন্ত বিস্ময়কর " নবাব মিরকাসেম একথা বলেছেন দলনী বেগম কে । তিনি ভাগ্য গণনা করতে শিখেছিলেন । গণনা করে দেখলেন , যুদ্ধের সময় দলনী বেগম - এর ভয়ংকর পরিণতি ঘটবে ।
৭। চন্দ্রশেখর কে ? তিনি কোথায় বসবাস করতেন ?
উত্তর:- চন্দ্রশেখর একজন ব্রাহ্মণ পন্ডিত , যিনি গণনা বিদ্যায় পারদর্শী । যিনি নবাব মীরকাসেম কেও গননা শিখিয়ে ছিলেন । তিনি মুর্শিদাবাদের নিকটে বেদগ্রামে বাস করতেন ।
৮। " সুন্দরী আর কথা না কহিয়া কক্ষ হইতে কলস ভূমে নিক্ষিপ্ত করিয়া উদ্ধশ্বাসে পলায়ন করিল । " সুন্দরী কে ? তার এমনটা করবার কারণ কী ?
উত্তর:- " সুন্দরী আর কথা না কহিয়া কক্ষ হইতে " সুন্দরী হল উপন্যাসের নায়িকা শৈবলিনীর সই , প্রতিবেশীনীর কন্যা ।
ভিমা পুষ্করিনি থেকে সন্ধা বেলা গা ধুয়ে ওঠার সময় পারে এক গোরা সাহেবকে দেখে সে কলসী ফেলে পলায়ন করে ।
৯। " চন্দ্রশেখর " উপন্যাসের ঘটনাবলী লেখকের রচনাকাল থেকে কতদিন আগের ? আজ থেকে কতদিন আগের হবে ?
উত্তর:- উপন্যাসের ঘটনা যেসময় ঘটেছে , তাঁর " এক শত দশ বৎসর " পর লেখা হয়েছে । তাই এঘটনা আজ থেকে প্রায় আড়াই শো বছর আগের ।
১০। " চন্দ্রশেখর " উপন্যাসের কাহিনী সূচনাকালে চন্দ্রশেখরের বয়স চল্লিশ বছর এবং শৈবলিনীর বয়স কুড়ি বছর ছিল ।
১১। লরেন্স ফষ্টর কে ? তার চরিত্র কেমন ছিল ?
উত্তর:- চন্দ্রশেখরের গ্রাম বেদগ্রামের নিকটবর্তী পুরন্দর পুরে যে নীলকুঠি ছিল , তারই এক কুঠিয়াল ছিল লরেন্স ফষ্টর । তার চরিত্র ভালো ছিল না । সুন্দরী শৈবলিনীকে লোভ দেখিয়ে নিজের কাছে পাবার জন্য সে অপরাধমূলক কাজে ব্রতী হয় ।
১২। লরেন্স ফষ্টরের প্রথম প্রণয়িনীর নাম কি ? লরেন্স ফষ্টর কেন ভারতে আসে ?
উত্তর:- লরেন্স ফষ্টরের প্রণয়িনীর নাম ছিল মেরি ফষ্টর । এর সঙ্গে প্রণয়ে ব্যার্থ হয়ে হতাশা ভুলতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির চাকরি নিয়ে ভারতে আসে ।
১৩। " প্রাচীনেরা বলিল , আর আসিবে না - আসিলেও চন্দ্রশেখর তাহাকে আর ঘরে লইবে না ।" কার আসার কথা বলা হয়েছে ? সে কোথায় গিয়েছে ?
উত্তর:- " প্রাচীনেরা বলিল ; আর আসিবে না " এ খানে শৈবলিনীর আসার কথা বলা হয়েছে । সে নিজে কোথাও যায়নি । লরেন্স ফষ্টর কুটির বরকন্দাজদের সহায়তায় তাঁকে অপহরণ করে নিয়ে গিয়েছে ।
১৪। কুলসম কে ? সে কাকে কোন বিশেষ সংবাদ অবগত করিয়েছিল ?
উত্তর:- কুলসম হল নবাব মীরকাসেমের পত্নী দলনী বেগমের খাস চাকরানী । সে দলনী বেগম কে অবগত করিয়েছিল , অস্ত্রবোঝায় দুটো নৌকা আটক করা হয়েছে । এর পরিণতি স্বরূপ ইংরেজের সঙ্গে যুদ্ধ বাঁধতেই পারে ।
১৫। " আমার ভরসা আছে , তুমি একদিন ভারতবর্ষের দ্বিতীয় নূরজাহান হইবে ।" কে কাকে বলেছে ? কখন ?
উত্তর:- " আমার ভরসা আছে , তুমি একদিন ..." কথাটি গুরগণ খাঁ বলেছে দলনী বেগম কে । ইংরেজদের সঙ্গে যুদ্ধ করতে আগ্রহী গুরগণ খাঁ কে যুদ্ধ না করার পরামর্শ দিতে গোপনে দলনী গুরগনের বাসায় গিয়ে স্বামী মীরকাসেমের জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করলে উচ্চাশা সম্পন্ন গুরগনের মুখ থেকে বেরিয়েছে এমন জঘন্ন কথাটা ।
১৬। গুরগণ খাঁ ও দলনীর মধ্যে সম্পর্ক কী ? সেই সম্পর্কের কথা গোপন রাখার কারণ কি ?
উত্তর:- গুরগণ খাঁ আর দলনী বিবি ভাই বোন । জীবিকার সন্ধানে সুদূর ইস্পাহান থেকে ভারতে আসে । গুরগণ আজ পরিশ্রম আর প্রতিভার দ্বারা সেনাপতি পদে , আর দলনী হয়ে উঠেছে নবাবের বেগম ।
১৭। উপন্যাসের কোন খন্ডের কোন পরিচ্ছেদে প্রতাপের সঙ্গে আমাদের প্রথম দেখা ?
উত্তর:- উপন্যাসের দ্বিতীয় খন্ডের চতুর্থ পরিচ্ছেদে আমরা প্রতাপের সাক্ষাৎ পাই ।
১৮। সুন্দরীর পিতা ও স্বামীর নাম কি ? সে বেশির ভাগ সময় বাপের বাড়িতে থাকত কেন ?
উত্তর:- সুন্দরীর বাবার নাম কৃষ্ণকমল চক্রবর্তী । স্বামীর নাম শ্রীনাথ । মা অত্যন্ত রুগ্ন বলে সুন্দরীকে বাপের বাড়িতে থাকতে হত ।
১৯। লরেন্স ফষ্টরকে পুরন্দপুর থেকে আনিয়ে কোন দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল ?
উত্তর:- লরেন্স ফষ্টর কে পুরন্দপুর থেকে আনিয়ে অস্ত্রের নৌকার রক্ষণা বেক্ষণের দায়িত্ব দিয়ে পাটনায় ইলিস সাহেবের কাছে পাঠানো হয় । কলকাতার কৌস্নিল ইলিনস্ন সাহেব কে কিছু উপদেশও দিতে চান : মুঞ্জেরে আমিয়ট সাহেবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে নবাবের মনোভাব জেনে নিয়ে , তাঁর সঙ্গে পরামর্শ করে ইংলিশ সাহেবকে বার্তা পাঠাবার দায়িত্ব দেওয়া হয় লরেন্সকে ।
২০। মীরকাসেমের সময়ে পাটনার নাম কি ছিল ? সেই সময়ে। গভর্নরের নামই বা কী ছিল ?
উত্তর:- মীরকাসেমের সময়ে পাটনার নাম ছিল " আজিমাবাদ " । গভর্নরের নাম ছিল বান্সিটাট ।
২১। প্রতাপ যখন শৈবলিনীর বজরা অপহরণ করেন তখন শৈবলিনী কোন কাজে ব্যাস্ত ছিল ?
উত্তর:- বজরা অপহরণের সময় শৈবলিনী স্বপ্ন দেখছিল , সরোবরে রাজহংস , যার মুখটা দেখা যায় না , আর তীরে দাড়ানো এক শ্বেতবর্ণ শুকর , যায় মুখটা লরেন্স ফষ্টরের মতো ।
২২। প্রতাপের গৃহে প্রতাপকে রাত্রে দেখে শৈবলিনী জ্ঞান হারিয়ে ফেলে কেন ?
উত্তর:- প্রতাপ ছিল শৈবলিনীর কৈশোরের প্রেমিক । শৈবলিনীর জন্য প্রতাপ মরতে ভয় পায়নি , কিন্তু প্রতাপের জন্য শৈবলিনী মরতে ভয় পেয়েছে । বহুদিন পড়ে সেই প্রেমিক প্রতাপকে চোখের সামনে , তারই শয়ন গৃহে দেখে ভূত দেখার মতো ভয়ে উত্তেজনায় জ্ঞান হারায় ।
২৩। " তাও করিতাম - কেবল স্ত্রী হত্যার ভয়ে করি নাই ।" বক্তা কে ? সে কী করে নি ?
উত্তর:- " তাও করিতাম - কেবল স্ত্রী হত্যার ভয়ে করি নাই " উক্তিটির বক্তা প্রতাপ , প্রতাপ পাপিষ্টা শৈবলিনীকে হত্যা করেনি , স্ত্রী হত্যার ভয়ে ।
২৪। " প্রতাপ রায় সাক্ষাৎ শয়তান - এ দেশীয় লোক তাহাকে ধরিতে পারিবে না ।" কার উক্তি ? তাঁর বাড়ী কোথায় ?
উত্তর:- " প্রতাপ রায় সাক্ষাৎ শয়তান " এ কথা বলেছে এক তে সৈনিক , যে ফষ্টরের বজরার প্রহরী ছিল , প্রতাপের লগীর আঘাতে যায় হাত অবশ হয়ে গিয়েছিল । তাঁর বাড়ি ছিল গাজীপুরের কাছে কোথাও । তাঁর নাম বকাউল্লা ।
২৫। ফষ্টরের বজরা অপহরণকারী দস্যুদের সন্ধান জানানোর জন্যে কে কত টাকা পুরস্কার ঘোষণা করে ? কে প্রথম সেই সন্ধান জানাতে সমর্থ হয় ?
উত্তর:- ফষ্টরের বজরা অপহরণকারীদের সন্ধান পাবার জন্য আমিয়ট সাহেব সহস্র মুদ্রা পুরষ্কার ঘোষণা করে । বকাউল্লা খাঁ নামে যে তেলিঙ্গা সৈনিক প্রতাপ রায়ের লগীর আঘাতে অবশ হয়ে বজরার উপরে বসে এবং শিবিকার অনুসরন করে শৈবলিনীর অবস্থান জেনে এসেছিল , সেই প্রথম সন্ধান জানাতে সমর্থ হয় ।
২৬। চন্দ্রশেখরের গুরুর নাম কী ? তিনি কোথায় বাস করতেন ?
উত্তর:- চন্দ্রশেখরের গুরুর নাম রামানন্দ স্বামী । তিনি মুঙ্গের মঠে কিছুদিন বসতি করেছিলেন ।
২৭। " পাপিষ্টা এই কথা বলিবার জন্যই আসিয়াছিলাম ।" পাপিষ্টা কে ? সে কোন কথা বলবার জন্য কোথায় গিয়েছিল ?
উত্তর:- পাপিষ্টা বলা হয়েছে শৈবলিনীকে । নবাব দলনীর পত্র পেয়ে তার অবস্থান জেনে প্রতাপের বাড়ী থেকে দলনীকে আনতে শীবিকা পাঠায় । কিন্তু সেখানে দলনী ছিল না । নবাবের লোক শৈবলিনীকে দলনী মনে করে ধরে নিয়ে আসে । নবাব অন্য নারী দেখে তাঁর পরিচয় জানতে চাইলে শৈবলিনী নিজেকে প্রতাপের স্ত্রী রূপসী বলে পরিচয় দিয়েছে ।
২৮। শৈবলিনী নবাবের কাছে কী দাবী করেছিল ? কেন ?
উত্তর:- শৈবলিনী নবাবের কাছে দাবী করেছিল , হয় তাঁর স্বামীকে অর্থাৎ প্রতাপ কে ( মিথ্যা পরিচয় দিয়েছিল ) তাঁর কাছে এনে দিতে হবে , নয় তাকেই স্বামীর কাছে পাঠিয়ে দিতে হবে । অন্যথায় সে নবাবের সম্মুখেই মরবে ।
২৯। আবদার করে নবাবের কাছে শৈবলিনী কী কী পেয়েছিল ? কোন কার্যসিদ্ধির জন্য ?
উত্তর:- আবদার করে নবাবের কাছে শৈবলিনী পেয়েছিল একটা ছিপ নৌকা , একজন সশস্ত্র রক্ষী , একজন দাসী আর কিছু অস্ত্র ।
৩০। বাল্যকালে প্রতাপ শৈবলিনীকে কী বলে সম্বোধন করত ? পড়ে আর সেই সম্বোধন করতে পারেনি কেন ?
উত্তর:- বাল্যকালে প্রতাপ শৈবলিনীকে " শৈ " বা " সই " বলে সম্বোধন করত । শৈবলিনীর বিবাহ হয়ে যায় জ্ঞানতপসবি চন্দ্রশেখরের সঙ্গে তাই শৈবলিনীর সঙ্গে প্রতাপের সাক্ষাৎ ঘটত না । তাই সম্বোধনের অবকাশও হয়নি ।
৩১। গঙ্গায় সাঁতার কাটতে কাটতে শৈবলিনীকে দিয়ে প্রতাপ কোন শপথ করিয়ে নিয়েছিল ? কেন ?
উত্তর:- সাঁতার কাটতে কাটতে শৈবলিনীকে দিয়ে প্রতাপ শপথ করিয়েছিল , " তোমার মরণ বাঁচন শুভাশুভ আমার দায় ।" " আজি হইতে তোমাকে ভুলিব । আজি হইতে আমার সর্বসুখে জলাঞ্জলি । আজি হইতে আমি মনকে দমন করিব ।
৩২। " চন্দ্রশেখর " উপন্যাসের লেখক কী কারণে কুরুবংশের রাজাদের গো - চোর বলেন ?
উত্তর:- উপন্যাসের লেখক কুরুবংশ কে গো - চোর বলেছেন , কারণ পান্ডবদের অজ্ঞাতবাস কালে কৌরবরা বিরাট রাজার গো - ধন হরণ করতে গিয়েছিল সদলবলে ।
৩৩। দলনী বেগম কোন পরিচ্ছেদে , কীভাবে মৃত্যুবরণ করে ?
উত্তর:- দলনী বেগম ষষ্টখন্ডের দ্বিতীয় পরিচ্ছেদে বিষপান করে মৃত্যুবরণ করে ।
৩৪। দলনী বেগম বিষপান করে মৃত্যুবরণ করে কেন ?
উত্তর:- নিজের গাফিলতি ঢাকতে মহম্মদ তকি খাঁ দলনীকে আমিয়টের শয্যাসঙ্গীনি অপবাদ দিয়ে নবাবের কাছে পত্র পাঠালে ক্রুদ্ধ নবাব দলনীকে বিষপান করিয়ে মারতে বলেন । সেই পরোয়ানা নিজের চোখে দেখে সতী সাধ্বী দলনী প্রভুর আজ্ঞা পালন করতেই বিষপান করে মৃত্যুবরণ করে ।
৩৫। বঙ্কিমচন্দ্র " বাঙলার শেষ রাজা " বলেছেন কাকে ? এমন বলার কারণ কী ?
উত্তর:- বঙ্কিমচন্দ্র " বাঙলার শেষ রাজা " বলেছেন মীরকাসেম আলী খাঁকে । কারণ তাঁর পরে যারা নবাব হয়েছেন , তারা কেউ রাজত্ব করেননি , ইংরেজদের গোলামী করেছেন ।
৩৬। দরবারে বিচারের পর নবাব কাকে কী শাস্তি দিতে পেরেছেন ?
উত্তর:- বিচারে নবাব লরেন্স ফষ্টরকে ও তকি খাঁ কে কুকুর দিয়ে খাওয়াতে চেয়েছিলেন , কিন্তু ইংরেজ বাহিনীর গোলা বর্ষণ শুরু হয়ে যাওয়ায় নবাব নিজের তরবারিতে তকি খাঁ কে বধ করেন । ফষ্টরকে শাস্তি দেবার অবকাশ পাননি ।
৩৭। " আমি সুখী হইব না । তুমি থাকিতে আমার সুখ নাই । " কে কাকে একথা বলেছে ?
উত্তর:- " আমি সুখী হইব না " একথা শৈবলিনী বলেছে প্রতাপ কে । উদয়নালার যুদ্ধ ক্ষেত্রের নিকটবর্তী স্থানে ।
৩৮। কোন ঘটনার মধ্য দিয়ে " চন্দ্রশেখর " উপন্যাসটি সমাপ্ত হয় ?
উত্তর:- উপন্যাসের অন্যতম চরিত্র প্রতাপের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে চন্দ্রশেখর উপন্যাসের কাহিনীর সমাপ্তি ঘটে ।
৩৯। ডুবন্ত প্রতাপকে কে কীভাবে বাঁচায় ?
উত্তর:- ডুবন্ত প্রতাপ কে বাঁচিয়েছিলেন চন্দ্রশেখর । প্রতাপ যখন ডুবে তখন একটি পান্সি নৌকা চড়ে পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন চন্দ্রশেখর । তিনি জলে ঝাঁপিয়ে পড়ে প্রতাপ কে উদ্ধার করেন ।
৪০। চন্দ্রশেখরের বিবাহের কতদিন পর শৈবলিনীকে ফষ্টর অপহরণ করে ?
উত্তর:- চন্দ্রশেখর শৈবলিনীর বিবাহের আট বছর পরে ফষ্টর শৈবলিনীকে অপহরণ করে ।
চন্দ্রশেখরের সঙ্গে তার গুরুর কোথায় দেখা হয়?
উত্তরমুছুনBaler bari
উত্তরমুছুনচন্দ্রশেখর উপন্যাসে কয়টি খন্ড রয়েছে খন্ড গুলির নাম কি কি
উত্তরমুছুন